
News
July 30, 2025
Franklin Mutual International Value Fund Q2 2025 Commentary
Easing global trade tensions, which reduced fears of a recession, as well as a weaker US dollar supported non-US equities.
ফ্রাঙ্কলিন মিউচুয়াল ইন্টারন্যাশনাল ভ্যালু ফান্ডের দৃষ্টিতে ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক
২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্ব অর্থনীতির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো। এই সময়ে অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যায়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার কারণে মন্দার যে আশঙ্কা ছিল, তা অনেকটাই কমে গেছে। এর পাশাপাশি, ডলারের দাম তুলনামূলকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় অ-মার্কিন শেয়ারগুলো বেশ ভালো অবস্থানে ছিল।
বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক সহজ হওয়ার ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বেশি গতিশীল হয়। এতে বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পান এবং শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। মন্দার ভয় কমে যাওয়ায় বিভিন্ন কোম্পানি নতুন করে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ বাড়ে।
ডলারের দুর্বল হয়ে যাওয়া অন্য দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য একটি সুবিধা নিয়ে আসে। যখন ডলারের দাম কমে যায়, তখন অন্যান্য দেশের মুদ্রার মান বৃদ্ধি পায়। এর ফলে, আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের পণ্য বিক্রি করা সহজ হয় এবং লাভের পরিমাণও বাড়ে। এটি তাদের শেয়ারের দাম বাড়াতে সাহায্য করে।
ফ্রাঙ্কলিন মিউচুয়াল ইন্টারন্যাশনাল ভ্যালু ফান্ড মনে করে, এই সময়ে বিভিন্ন দেশের বাজারগুলোতে বিনিয়োগের ভালো সুযোগ ছিল। তারা সবসময় চেষ্টা করে সবচেয়ে ভালো শেয়ারগুলো খুঁজে বের করে বিনিয়োগ করতে, যাতে তাদের গ্রাহকরা লাভবান হতে পারেন।
তবে, যেকোনো বিনিয়োগের ক্ষেত্রেই কিছু ঝুঁকি থাকে। বাজারের পরিস্থিতি সবসময় পরিবর্তনশীল, তাই বিনিয়োগকারীদের উচিত সবকিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। ফ্রাঙ্কলিন মিউচুয়াল ইন্টারন্যাশনাল ভ্যালু ফান্ড তাদের গ্রাহকদের জন্য বাজারের হালনাগাদ তথ্য সরবরাহ করে এবং সঠিক পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করে।
মোটকথা, ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকটি ছিল আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। বাণিজ্য tension কমে আসা এবং ডলারের দামের পরিবর্তন - এই দুইটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল, যা অ-মার্কিন শেয়ারগুলোর উন্নতিতে সাহায্য করেছে।
২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্ব অর্থনীতির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো। এই সময়ে অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যায়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার কারণে মন্দার যে আশঙ্কা ছিল, তা অনেকটাই কমে গেছে। এর পাশাপাশি, ডলারের দাম তুলনামূলকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় অ-মার্কিন শেয়ারগুলো বেশ ভালো অবস্থানে ছিল।
বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক সহজ হওয়ার ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বেশি গতিশীল হয়। এতে বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পান এবং শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। মন্দার ভয় কমে যাওয়ায় বিভিন্ন কোম্পানি নতুন করে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ বাড়ে।
ডলারের দুর্বল হয়ে যাওয়া অন্য দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য একটি সুবিধা নিয়ে আসে। যখন ডলারের দাম কমে যায়, তখন অন্যান্য দেশের মুদ্রার মান বৃদ্ধি পায়। এর ফলে, আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের পণ্য বিক্রি করা সহজ হয় এবং লাভের পরিমাণও বাড়ে। এটি তাদের শেয়ারের দাম বাড়াতে সাহায্য করে।
ফ্রাঙ্কলিন মিউচুয়াল ইন্টারন্যাশনাল ভ্যালু ফান্ড মনে করে, এই সময়ে বিভিন্ন দেশের বাজারগুলোতে বিনিয়োগের ভালো সুযোগ ছিল। তারা সবসময় চেষ্টা করে সবচেয়ে ভালো শেয়ারগুলো খুঁজে বের করে বিনিয়োগ করতে, যাতে তাদের গ্রাহকরা লাভবান হতে পারেন।
তবে, যেকোনো বিনিয়োগের ক্ষেত্রেই কিছু ঝুঁকি থাকে। বাজারের পরিস্থিতি সবসময় পরিবর্তনশীল, তাই বিনিয়োগকারীদের উচিত সবকিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। ফ্রাঙ্কলিন মিউচুয়াল ইন্টারন্যাশনাল ভ্যালু ফান্ড তাদের গ্রাহকদের জন্য বাজারের হালনাগাদ তথ্য সরবরাহ করে এবং সঠিক পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করে।
মোটকথা, ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকটি ছিল আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। বাণিজ্য tension কমে আসা এবং ডলারের দামের পরিবর্তন - এই দুইটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল, যা অ-মার্কিন শেয়ারগুলোর উন্নতিতে সাহায্য করেছে।
Category:
Business